"বাংগালীর তিন হাত, বাংগালী রাজনীতিবিদদেরও, তবে তিন নম্বর হাতটা ভেঙ্গে ফেলতে হবে।"
একটা প্রবাদ আছে, বাংগালীর তিন হাত, বাম হাত, ডান হাত আর অজুহাত । তাই স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের রাজনীতিবিদদেরও তিনহাত । উনারা উনাদের কোন ব্যর্থতার জন্য নিজেদের দায়ী মনে করেন না, কারণ খোজে দেখেন না। কারন জানা থাকলেও তা স্বীকার করেন না । বরং তিন নম্বর হাত, অজুহাত, দেখাতেই পছন্দ করেন। দুই বছর পরও বিদ্যুৎ নাই, তার জন্য দায়ী আগের সরকার। জিনিস পত্রের দাম বেশী , তার কারন জাতিকে না জানিয়ে উনারা তিন নম্বর হাত দেখাতেই পছন্দ করেন। সব কিছুর জন্যই আগের সরকার দাইয়ী, না হয় বর্তমান বিরোধীদল।
কিন্তু আমাদের নেতারা বোঝতে পারেন না , এই তিন নম্বর হাতে দেখিয়ে উনাদের কোন লাভ হয় না। উনাদের কিছু অন্ধ ভক্ত ছাড়া আর কেউ যে ঐসব তিনহাতি আচরন পছন্দ করেন না, তাও উনারা উপ্লধি করেন না ।
শুধু তাই না , বড় যে ক্ষতি টা হয় তাও তারা বোঝেন না । বোঝলে কি তিন নম্বর হাতটা দেখাতেন । যখন দল নেতা বা প্রধানমন্ত্রি অজুহাত দেখান তার ব্যথতার জন্য, তখন তার দলের বা মন্ত্রি সভার অন্যরাও কাজ না করে অজুহাত খুজতে থাকেন । আর দল নেতা বা প্রধান্মন্ত্রি ওসব অজুহাত শুনেই খুশি থাকেন। ঠিক একি ভাবে আমলারাও জবাব দিহিতার মুখোমুখি হলে অজুহাতকেই সামনে আনেন। কিন্তু এসন অজুহাতে জনগনের মন , পেট কোনটাই ভরে না । পরবর্তী নির্বাচনে যা হবার তাই হয়।
আর তারই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন নিকিতা ক্রুসচেভ তার পত্রে।
In 1964, Russian leader Nikita Khrushchev wrote two letters and handed to his successor, Brezhnev as he was removed from power. Khrushchev asked Brezhnev to open the first letter when he would struggle to get out of an embarrassing/difficult situation. He asked to open the second letter if the same situation arises again.
Soon Brezhnev faced problem and opened the first letter. It advised him to blame Khrushchev for everything. So he informed the nation that the problem was due to his predecessor’s fault. People accepted that. Shortly afterwards, similar problem arose. Now Brezhnev remembered Khrushchev’s effective advice and opened the second letter. “Start writing two letters” – was written in it.
No comments:
Post a Comment