মাহমুদুর রহমানের ভাষায় বানীর রাজা, বাংলানিউজ২৪.কম চোখে জাতীর বিবেক আমাদের নতুন যোগাযোগ মন্ত্রী ,বংগভবনে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকী প্রধান কারী জনাব কাদের সাহেব।
বাংলানিউজ২৪.কম লিখেছে,
“মন্ত্রী হওয়ার পর ওবায়দুল কাদের ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সড়কের কাঁচপুর ব্রিজের উপর বাস থামিয়ে যাত্রী তোলার ঘটনা প্রত্যক্ষ করে নিজের গাড়ী থেকে নেমে হাতে-নাতে বাস চালককে ধরে ফেলেন। এ সময় তিনি অপরাধী বাস চালককে শস্তিস্বরূপ কান ধরে উঠ-বস করান।“ (http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=0448ba3311a0057a302f9dabe04ff379&nttl=0101201278320)
এর আগে আমরা পত্রিকার পাতায় দেখেছিলাম, উনি বিআরটিএ’র অফিসে গিয়ে অফিসের দরজা বন্ধ করে দালাল ধরে পুলিশে দিয়েছিলেন।
ব্রীজের উপর বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা ড্রাইভার কে ধরা বা বিআরটিএ’র অফিসে দালালকে ধরা পুলিশের কাজ, মানে চৌকিদারের কাজ । মন্ত্রী যদি চৌকিদারের কাজ করে, আর তার জন্য বাহবা পায় , তা কিসের ইজ্ঞিত বহন করে? মন্ত্রী আর সাংবাদিক উভয়ের মুর্খতার, অন্ধকার ভবিষতের। কারণ মুর্খ মন্ত্রী বোঝে না এটা তার কাজ না। মুর্খ সাংবাদিকও বোঝে না চৌকিদারের কাজ করলে এর জণ্য মন্ত্রীকে বাহবা দিতে হয় না। কারণ, মন্ত্রী চৌকিদারের কাজ করলে এত সমস্যার কোন সমাধান হয় না। কিন্তু বাহবা পেয়ে মন্ত্রী মনে করতে পারে “মূই ম্যালা কিছু কয়ইরি হালাইছিনু”। মিথ্যা আত্নপ্রসাদে ভোগতে পারে, তার চৌকিদারীর মুর্খতা বাড়তে পারে।
মন্ত্রী সাহেব অফিসের যে সব লোক দালাল্ কে অফিসে বসে দালালীর সুযোগ করে দিয়েছেন, তাদের কিছু বললেন না, করলেন না। ধরলেন দালাল। তেমনি ব্রীজের উপর বাস না থেমিয়ে যাত্রী যেন না তোলে , এটা দেখার যার দায়িত্, তাদের কিছু না বলে মন্ত্রী নিজে লেগে গেলেন চৌকিদারীতে। মন্ত্রীই যদি চৈকিদারের কাজ করবেন, তো চৌকিদার রেখে কি দরকার? আর এক মন্ত্রীই বা কয় জায়গায় চৌকিদারী করবেন ? এভাবে মন্ত্রী চৌকিদারের কাজ করলে যে কোন পরিবর্তন হবে না, এটা যেমন মন্ত্রী বোঝে না, তেমনি আমাদের সাংঘাতিক ভাইয়েরাও বোঝে না। তাই ত আমরা কোথাও পরিবর্তন দেখি না, সামনে আলো দেখি না। কে কোথায় দেখেছে যে মুর্খরা পরিবর্তন এনেছে?
No comments:
Post a Comment