বাংলাদেশে শান্তি না থাকলে আমরা বাংলাদেশীরা যে দল বা মতেই বিশ্যবাস করি না কেন, পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকি না কেন , আমাদের মনে শান্তি স্বস্তি থাকে না।
সামনে যে এক দলীয় নির্বাচনের তোর জোর চলতেছে, তা ঠেকানো না গেলে দেশে দীর্ঘ দিন অশান্তি চলতে থাকবে।
কিন্তু একপাক্ষিক নির্বাচনটা যদি জনগন ঠেকিয়ে দেয় , তাহলে দেশে আগেই শান্তি চলে আসবে। এমন কি এটা দীর্ঘ মেয়াদী শান্তি বয়ে আনতে পারে। কারণ আওয়ামীলিগের এক দলীয় নির্বাচন যদি ঠেকে যায়, তখন অন্য কোন দল আর এরকম নির্বাচন করার চিন্তাও করবে না।
তাই বাংলাদেশী যে যেখানেও থাকুক, যে দলীয় আদর্শেই বিশ্বাস করুক, দেশে শান্তির স্বার্থে এই এক দলীয় নির্বাচন ঠেকাতে ভুমিকা রাখা উচিত।
আপনি যদি সরকারী চাকরীজীবি হয়ে থাকেন, তাহলে নির্বাচনী ব্যাপারে আপনার নিস্কৃয়তাই নির্বাচন ঠেকাতে ভুমিকা রাখবে।
আপনি যদি পুলিশ, র্যাব আর বিজিবি তে থাকেন, তাহলে নির্বাচন ইস্যুতে আপনার নিস্কৃয়তা নির্বাচন ঠেকাতে ভুমিকা রাখবে।
আপনি যদি সাংবাদিক হয়ে থাকেন, তাহলে নির্বাচন ঠেকাতে ভাল ভুমিকা রাখতে পারেন।
আর সাধারণ জনগন হিসেবে আপনি ভোট দানে বিরত থাকতে পারেন, আপনার আত্নীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব কে নির্বাচনী কাজে নিস্কৃয় থাকতে ভুমিকা রাখতে পারেন।
প্রিয় দেশবাসী ভেবে দেখুন দেশে দ্রুত শান্তি ফিরিয়ে আনতে ভুমিকা রাখবেন, না অশান্তি জিয়ে রাখতে ভুমিকা রাখবেন।