Pages

BDeshiMahathir's Blog Headline Animator

Showing posts with label Bangladesh. Show all posts
Showing posts with label Bangladesh. Show all posts

Saturday, October 19, 2013

বিএনপির অস্থির হওয়ার কোন প্রয়োজন নাই, তবে বিএনপি কে যা করতে হবে

বিএনপির উচিত সর্ব দলীয় সরকারের প্রস্তাব গ্রহন করে খালেদা জিয়াকে সরকার প্রধান হিসেবে প্রস্তাব করা। 

এর মাধ্যমে  নিরপেক্ষ সরকারের যৌক্তিকতা প্রতিষ্ঠিত হবে  আপনা আপনি, যখন আওয়ামীলিগ  খালেদা জিয়া কে সরকার প্রধান হিসেবে প্রত্যাখান করবে।

 বিএনপির অস্থির হওয়ার কোন প্রয়োজন নাই, মুখের উপর এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করার।  বিএনপি যেন  জামাতের মত  সরাসরি প্রত্যাখান না করে ।


  সরকার কে সরকারের প্রস্তাবের ফাদে ফেলতেই

Wednesday, October 9, 2013

ডঃ ইউনুস, ব্যারিষ্টার হক, সম্পাদক, সাংবাদিক , আইনবিদ, ব্লগার সহ শুশীল সমাজের প্রতি খোলা চিঠি

ডঃ ইউনুস, ফজলে হাসান আবেদ,  ব্যারিষ্টার রফিকুল হক, তুহিন মালিক,  সাংবাদিক মুসা, সম্পাদক নুরুল কবির, মাহফুজ আনাম, মতিউর রহমান, মতিউর রহমান চৌধুরী, নাঈমুল ইসলাম খান,  নইম নিজাম, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, মাহফুজ উল্লাহ,  পীর হাবিব, অঞ্জন রায়, মনির হায়দার, উপস্থাপক জিল্লুর রহমান,  ব্লগার রবি, আরিফ জেবতিক,  আরিফ আর হোসেইন, সাবেক আমলা আকবর আলী, আসরাফ ঊদ্দৌলা,  অধ্যাপক আসিফ নজরুল, ডঃ পিয়াস করিম, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখার চৌধুরী, , মাহমুদুর রহমান মান্না, কাদের সিদ্দিকি, মাহি বি চৌধুরী, সৈয়দা রেজোয়ানা, স্বতন্ত্র এম্পি ফজলুল আজিম সহ দেশের  সুশীল সমাজের প্রতি খোলা চিঠি।

শান্তির জন্য শান্তিপুর্ণ অবস্থান নিন রাস্তায়
আপনারা  দেশের উন্নতি অগ্রগতির জন্য রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করছেন, তাদের পরামর্শ দিয়েছেন। নির্বাচন নিয়ে  যে সমস্যা তৈরী হয়েছে দেশে, আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন । কিন্তু আমি আপনাদের একটা পরামর্শ দিতে চাই, একটা আবেদন জানাতে চাই। সেটা হচ্ছে, সমালোচনা, পরামর্শ আর তাগিদ দেওয়ার প্যাসিভ ভুমিকা ছেড়ে এবার এক্টিভ ভুমিকা নিন। দেশের শান্তিপ্প্রিয় জনগন কে নিয়ে শান্তিপুর্ন ভাবে রাস্তায় নামুন। কারণ,৭১-২০০৬ কখনোই আলোচনার মাধ্যমে কোন সমস্যার সমাধান হয় নাই। এবারো হবে না, প্রথমত সরকারের সমাধান করার ইচ্ছা নাই। দ্বিতীয়ত, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার মত নেতৃত্ব সরকারের মধ্যে নাই। আর বিরোধী দলে আছে কি নাই, সে প্রশ্ন আবান্তর। কারণ বিরোধী দলের হাতে এক্সিকিউটিভ কোন পাওয়ার নাই। বিরোধী দল চাইলেও কিছু করতে পারবে না, যদি না সরকার চায় আন্তরিকভাবে। কিন্তু

Thursday, October 3, 2013

শেখ হাসিনার প্রতি একটি শালীন খোলা চিঠি. Open letter to Sheikh Hasina

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,

আপনার খুব দুঃখ, আপনি ফজর পড়ে দিন শুরু করেন, নিয়মিত কুরান পড়েন।
তার পরেও আপনার দলকে ইসলামের হেফাযত কারী মনে করে না দেশের জনগনের বিরাট এক অংশ । মনে করে নাস্তিকের দল।

অন্য দিকে আপনার প্রতিদন্ধী খালেদা জিয়া দুপুর ১২টায় দিন শুরু করেও ইসলামের হেফাযত কারী হিসেবে জনগনের কাছে গ্রহন যোগ্য বলে আপনি মনে করছেন। হ্যা, ইউনিট ত ফজর পড়ে, কুরান পড়ে আবার ঘুমাতে পারেন। অনেকেই এরকম করে। কিন্তু আপনি আর এরকম চিন্তা করার মত ক্ষমতা রাখেন না। 

সভা সমিতিতে আপনার কথা বার্তা থেকে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে আমরা যে খবর পাই, তা থেকে আমরা এরকমই জানতে পারি।

কিন্তু আপনি কি ভাবে দেখেছেন , কেন আপনাকে, আপনার দলকে ধর্ম পন্থী মানুষ,  পছন্দ করে না।

করে না,কারণ -

১। মোনাফেকের যে চারটি লক্ষন আছে তা আপনার কথা আর কাজে মধ্যে দেখা যায়



২। আপনারা জোট করেছেন ধর্ম বিদ্বেষী  বাম আর নাস্তিকদের সাথে । বন্ধু দেখে মানুষ চেনা যায়। বাম আর নাস্তিকদের বন্ধু যারা তাদের কে ধর্মভীরু জনগন কোন চোখে দেখবে, আপনিই বলেন?



 বিএনপি ৭১ এর সময় স্বাধীনিতার বিরোধীতাকারী জামাতের সাথে জোট করেছে বলে আপনি বিএনপি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি বলে গন্য করেন।

 বাম আর নাস্তিকদের সাথে জোট করার কারনে জনগন আপনাকে কি ভুল চোখে দেখছে? 

পয়েন্টগুলি ভেবে দেখবেন আশাকরি

ইতি
বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক

ভবিষত কিং মেকার 

Wednesday, October 2, 2013

Open letter to govt officials and engineers of Bangladesh (সরকারী চাকরীজীবি আর ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি খোলা চিঠি)


প্রিয় সরকারী চাকরীজীবি আর ইঞ্জিনিয়ার ভাই ও বোনেরা,

 সব মিলিয়ে আপনারা কেমন আছেন?  গত চার বছরে সরকারী  দল ছাত্র লিগ, যুব লিগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের  বর্বর নেতা কর্মী আর আওয়ামীলিগের এমপিদের হাতে  দেশের যত সরকারী চাকরীজীবি মার দোরের স্যবীকার হয়েছে, তাতে আপনাদের ভাল  না থাকারই কথা ।

 আচ্ছা আপনাদের কাছে কিছু প্রশ্ন,

১। পাবনায় নিয়োগ পরীক্ষার হলে  ঢুকে  সরকারী চাকরীজিবিদের গায়ে যেভাবে হাত তোলা হয়েছিল , তার নজীর কি , শুধু বাংলাদেশ(Bangladesh) কেন, পৃথিবী( The world)তে দ্বিতীয়টা পাওয়া যাবে? তখন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘিরে ধরে তার গায়ে যেভাবে হাত দেওয়ার খবর আমরা পড়েছি, এ রকম বর্বরতা কি ৭১ এ ঘটেছিল?  সেই সব বর্বর ছাত্রলিগ, যুবলিগ নেতাদের কি এরকম বর্বরতার জন্য বিচার হয়েছে, নাকি সব গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে?


২। বাংলাদেশ(Bangladesh) ব্যাংকের কর্মকর্তাদের গায়ে যারা হাত তুলেছিল সেই বর্বর ইউনিয়ন নেতাদের  কেমন শাস্তই দিয়েছে এই আওয়ামীলিগ সরকার ? নাকি তাদেরও জামাই আদর করা হচ্ছে?  বিএনপির সময় ও এরকম বর্বরতা দেখিয়েছিল তখনকার ইউনিয়ন নেতারা? বিএনপিই বা কেমন শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নিয়ে ছিল?


৩। এর বাইরে সারাদেশের কত জন  উপজেলা নির্বাহী অফিসার(UNO) বর্বর ছাত্রলীগ, যুব লিগের হাতে মার খেয়েছে তার কি হিসাব আছে? শুরুতে এগুলি খবরের কাগজে  খবর হলেও এখন ত তাও হয় না।

 আমরা  পত্রিকায় পরেছি, কয়দিন আগে নিজ দলের লোকের হাতে মারা পরা ধোবাঊড়ার উপজেলা চেয়ারম্যান সেলিমের হাতেই দুইজন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিগৃহিত হয়েছিল।  এরকম নিগৃহিত  উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রকৃত সংখ্যা কত?


  ৪)। কয়জন সাংবাদিকের গায়ে হাত তোলার জন্য  গোলাম মওলা রনি এমপি কে  গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু অনেক গুলি সরকারী কর্মকতার গায়ে, শিক্ষক , ইঞ্জিনিয়ারের গায়ে হাত তোলার অপরাধে  এমপি বদির গায়ে কি ফুলের আচড় পর্যন্ত পড়েছে?

৫) কথা মত টেন্ডার বন্টন না করার কারণে সারা দেশের  কতজন নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার(Engineeer) ছাত্রলীগ, যুব লীগ, স্বেচ্ছাসেবকলিগের হাতে  লাঞ্ছিত হয়েছে তার সঠিক পরীসংখ্যান কি পাওয়া যাবে?


 আর কোন প্রশ্নের কি  দরকার আছে গত চার বছরে সরকারী কর্ম কর্তাদের গায়ে হাত তোলা আর তার কোন বিচার না করার ভয়াবতা তোলে ধরার জন্য?

  Last but not least, শেষ প্রশ্ন হচ্ছে, এই বর্বর  দলটা যদি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে আবার ক্ষমতায় আসে, তাহলে সরকারি চাকরীজীবিদের কি অবস্থা হবে, নির্বাহী প্রকৌশলীদের কি অবস্থা হবে?



Sunday, September 15, 2013

বিএনপি, জামাত আর হেফাযত কর্মীদের প্রতি একটা প্রশ্ন

বাম আর নাস্তিকে গিলে খাওয়া আওয়ামীলিগ যদি গায়ের জোরে আবার ক্ষমতায় আসে

 তাহলে

 বিএনপি নেতা কর্মীদের জন্য  দেশ কেমন হবে ? ফুলের বাগান না হাবিয়া দোজখ?



হেফাযতের নেতাকর্মী আর ধর্ম্ভীরু মানুষদের  অবস্থা কেমন হবে ?
                                                               বেহেশতের বালা খানা  নাকি কারবালার ময়দান?


 জামাত শিবিরের কি অবস্থা হবে তা কি আর  জিগাইতে  হয়?


এখন যে মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন,  বিএনপি , হেফাযত আর জামাতের নেতা কর্মীদের কি আর ঘরে বসে থাকার সময় সুযোগ আছে ?



Friday, August 23, 2013

Bring peace in the country, দেশে শান্তি আন হারামজাদা।। না হলে সংবিধান.........।

করিস না খালি সংবিধান।............।সংবিধান।।.........। সংবিধান নিয়ে করিস না আর   সং আর গান


"সংবিধানের জন্য মানুষ না, মানুষের জন্য সংবিধান"- বহুত পুরানা এই বয়ান ,

                                                                               তাও তোরা এতে দিতে চাস না কান।
 তাই আমাদের নতুন বয়ান-----------


দেশে শান্তি আন হারামজাদা ।। না হলে মানুষের বানানো
                                                

                                                        সংবিধান  আগুনে পুড়াব,

                                                                                    সেই ছাই তুদের পেটে ঢুকাব



                                                                                                  আর না হয়  ড্রেনে ফালাব।।


 মনে রাখিস কাগজের  সংবিধান,

                                                            কাউকে রক্ষা করতে পারে নহে এতটুকু ক্ষমতাবান;


                                                                            বিশেষ করে মানুষ যখন অশান্তিতে অস্থির  আর হয়রান।

 

Tuesday, June 18, 2013

Action, reaction and next term of BNP in power, how?

 This question need to be asked frequently, for betterment of BNP and country.

 Will it be better than 91-96 or worse than 2001-2006?

 Why 2001-06 was worse than 91-96? 

 BNP needs to find out the reason behind it. 

Simply, it can be said that there were more reaction in BNP’s rule in 2001-2006 due to misrule of AL from 96-2001.

BNP must find out the way to make its next term better than 91-96 term.

 In next rule, BNP must decrease reaction in its  rule though Zia family was more tortured than 96-2001. 

Other wise,  it will be worse then 2001-2006.


 BNP  should now  fix what it needs to do
1. before election, 
2. during election and 
3. after election to make its next term  better  than 91-96.

 otherwise BNP wouldn't be able to  come to power  in consecutive two terms.

BNP supporters and well wisher of BNP and country must  raise these questions   frequently.

Monday, February 6, 2012

How will be next term of BNP, better or Worse ?

                    বিএনপির আগামী শাসন কেমন হবে ?

এই প্রশ্নটা উত্তর বের করতে হলে  বিএনপির, আগের দুই টার্ম এর মধ্যে তুলনা করতে হবে; কোন টার্মটা ভাল ছিল এবং কেন ছিল সেটা  বের করতে পারলে একটা এক্সট্রাপোলেট হয়ত করা যাইতে পারে।  

জিয়াউর রহমান যেহেতু জীবিত নেই এবং বিএনপির আগামী শাসন কালকে  উনি প্রত্যক্ষভাবে  প্রভাবিত করবেন না, তাই উনার  শাসন কাল কে বিবেচনায় আনা হচ্ছে না। বিএনপির গত দুই টার্ম যেহেতু খালেদা জিয়া আর তারেক রহমানের   দ্বারা কম বেশী প্রভাবিত ছিল  এবং আগামী শাসন কাল ও প্রভাবিত হবে, তাই গত দুই টার্মের তোলনা করে  আগামী টার্ম কেমন হবে তার একটা ধারনা আমরা করতে পারি ।
খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির দুইটা টার্ম আমরা দেখেছি । কোনটা ভাল ছিল ?৯১-৯৬ নয়া ২০০১ -২০০৬? বিএনপির সমালোচকদের মুখে যদি শুনি আমরা তাহলে কি শুনি ?  বিভিন্ন কলামে  বিএনপির বিভিন্ন সমালোচকদের লিখা থেকে যানা যায়, উনারা ৯১-৯৬ শাসন কাল কে ভাল মনে করেন।  প্রশ্ন হচ্ছে, দেশ চালনার অভিজ্ঞতা অর্জনের পর ও  দ্বিতীয় টার্মে  খালেদা জিয়ার দেশ শাওনের মান কমে গেল কেন? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে দেখে নেই যারা মনে করেন ২০০১-২০০৬ টার্ম খারাপ ছিল, তারা কেন সেরকম মনে করেন । 


উনাদের বর্ণনায় ৯১-৯৬ টার্ম ভাল, কারণ তখন দলীয় করণ কম ছিল, সাংবাদিকদের প্রতি অনেক বেশী উদার ছিল, বিরোধী দলের প্রতিও তোলনামুলক ভাবে উদার ছিল।
দেশ শাসনের অন্যান্য মাপ কাঠি যেমন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় দুই আমলের মধ্যে  খুব একটা পার্থক্য করা যাবে না।

 এখন যদি আমরা খুঁজি কি কারণে এরকম হল, তাহলে এক কথায় বলা যায়, ৯১-৯৬ এ বিএনপির দেশ চালনায় একশন ছিল বেশী, রি-একশন ছিল না বললেই চলে । তাই সেটার ময়ান ভাল ছিল কিন্তু ২০০১-২০০৬ এ রি-একশন বেশি ছিল ফলে ময়ান নিচে নেমে গেছে।


৯১ এ নির্বাচনে জিতার পর বিএনপির নেতা কর্মিরা আওয়ামীলিগের  উপর চড়াও হয় নি। কারণ  তারা আওয়ামীলিগারদের দ্বারা নির্যাতিত হই নি বিগত দিনে। কিন্তু ২০০১ এর হয়েছে ।  মিডিয়া যত টুকু বারীয়ে বলছে তত টুকু না হলেও হয়েছে, তিল কে তাল বানানোর মত তিল সেখানে ছিল।  বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের উপর এই প্রতিশোধ মূলক হামলা  বিএনপির শাসন কাল কে শুরুতেই সমালোচনার মুখে ফেলেছে, সরকারের মনোযোগ নষ্ট করেছে, যার প্রভাব পুরুর পাঁচ বছর ই ছিল আমরা বোঝতে পারি আর না পারি।

দ্বিতীয় যে অভিযোগ, প্রশাসনে দলীয় করণ সেটাও হয়েছে আওয়ামী দলীয় করনের আর জনতার মঞ্চের প্রভাবে। মহিউদ্দিন আলমগীর গং রা জনতার মঞ্চ করে  আমলাদের দলীয় আনুগত্যকে যেভাবে ভিজিবল করেছে, অবিশ্বাস তৈরি করেছে , তার প্রতিক্রিয়ায় আবারো  জনতার মঞ্চের  যেন না হতে হয় সে জন্য আগের টার্মের থেকে প্রশাসনে দলীয় করণ করেছে ।

ঠিক একই ভাবে মিডিয়ার আওয়ামী করনের প্রতিক্রিয়ায় মিডিয়ার সাথে বিএনপির ব্যবহার আগের চেয়ে খারাপ হয়েছে।

এই প্রতি-কিয়ার বাইরে  দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার একটা কুপ্রভাব ও ছিল।


এখন কথা হচ্ছে বিএনপির আগামী শাসন কেমন হবে ?খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী, বলছি নয়া খারাপ হবেই । কারণ বিএনপির প্রতিক্রিয়াশীল হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। এর আগে খালেদা জিয়া তারেক রহমান ব্যক্তিগত ভাবে নির্যাতিত হন নি। কিন্তু ২০০৭ এর পর  তাদের উপর শারীরিক মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে, খালেদা জিয়া বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন।  দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের দ্বারা বিএনপির নেতা কর্মীরা  নির্যাতিত হচ্ছেন বেশী, প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য  তারা শার্টের হাতা গুটিয়ে রেডি হয়ে আছেন। প্রশাসনে দলীয়করণ আরও বেশী হয়েছে । জামাত নেতাদের ডাণ্ডা বেড়ি পড়ানোতে আন্দালিব আগামীতে আওয়ামীলিগের মন্ত্রীদের ডাণ্ডাবেড়ী পড়ানোর কথা বলেছেন প্রকাশ্য জন সভায় আর খালেদা জিয়া তাতে সায় ও দিয়েছেন।
 বিএনপি যদি বোঝতে না পারে যে প্রতিক্রিয়াশীলতার কারণে তাদের ২০০১-২০০৬ এর শনের ময়ান কমে গিয়েছিল, শত্রুও তৈরি হয়েছিল সামরিক বেসামরিক প্রশাসনে দলীয় করনের প্রতিক্রিয়ায় এবং দলীয় করন কোন সুফল দেয় না, তাহলে তাদের আগামী শাসন আরও খারাপ হবে।

আর যদি প্রতিক্রিয়াশীলতা থেকে বের হতে পারে, দলের নেতাকর্মিদের কে  অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আইন নিজের হাতে তোলে নেওয়া থেক বিরত রাখতে পারে, (আমি বলছি না প্রতিশোধ  নেওয়া যাবে না, আমার কথা আইন নিজের হাতে তোলে নেওয়া যাবে না) যদি বোঝতে পারে দলীয় করন প্রশাসনকে এদিকে যেমন অদক্ষ করে অন্য দিকে কিছু লোক কে চরমভাবে ক্ষুব্ধ করে যা পরিণামে দল ও দেশের জন্য ক্ষতিই বয়ে আনে , তাহলে হয়ত ভাল হতে পারে। 

শেষে আমার একটা পর্যবেক্ষণ দিয়ে আজ শেষ করছি। খালেদা জিয়া সেখ হাসিনার চেয়ে ভাল নেতৃ  কিন্তু  আবার এত উন্নত  না যে উনি শেখ হাসিনার  নিচু মানের নেতৃত্বের প্রতিক্রিয়ার কুপ্রভাব থেক দলকে, প্রশাসন কে মুক্ত রাখতে পারছেন।

Monday, January 16, 2012

How long AL will survive in Bangladesh ?


২০২১ সালের পর  বাংলাদেশে আওয়ামীলিগ  কেমন থাকবে? তেলাপোকার মত টিকিয়া থাকবে, না দাপটের সাথেই থাকবে?

ঘরের ভিত, খুটি আর বেড়া যদি ঠিক থাকে, তবে তা ৭ মাত্রার ভুমিকম্পেও টিকে থাকতে পারে।না হলে সামান্য বাতাসেও তা খসে পড়ে।  ঠিক তেমনি এই পৃথিবীতে  কোন দেশ, দল, সভ্যতা কিন্তু বাইরের ষড়যন্ত্রের কারণে  ধংব্স হয় না।  সব কিছুই হয় আভ্যন্তরীন দুর্বলতার কারণে, ভীত, খুটি বা বেড়া  যদি দুর্বল হয়। বাইরের ঝড়/ষড়যন্ত্র পতন কে তরান্যবিত করতে পারে মাত্র। সিরাজের  পতন কি   ইংরেজদের ষড়যন্ত্রের ফল ? নাকি আভ্যন্তরীন দুর্বলতার ফসল?।সেনা প্রধান অবিশস্ত, এটা যদি আভ্যন্তরীণ দুর্বলতা না হয় তো কোনটা?  প্রধান সেনাপতি অবিশস্ত না হলে কি সেদিন সিরাজের পতন হত?

 এখন দেখা যাক, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামীলিগের  ভিত কি দুর্বল হয়ে পড়েছে দল হিসেবে, এতই কি দুর্বল যে দল টি অস্তিত্বের সংকটে? হ্যা, ঘটনা পর্যবেক্ষণে আমার তাই মনে হচ্ছে । কেন মনে হচ্ছে ? 

আমি বলছি না তিন তিনটা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে  পরাজিত হওয়ার কারণে আওয়ামীলিগ অস্তিতের সংকটে। আমি বলছি না, আগামি নির্বাচনে জনগণের ভোটে আওয়ামিলিগের ক্ষমতা  যাওয়ার কোণ সম্ভাবনা  নেই বলে আওয়ামীলিগ অস্তিতের সংকটে।

কেউ অস্তিতের সংকটে পড়লে  কিছু লক্ষন প্রকাশ পায়, যা দেখে বোঝা যায় যে সে খুব সংক্টে আছে । যেমন মানুষের জীবন যখন বিপন্ন হয়ে পড়ে তখন সে খড় কোটো ধরেও বাচার আশা করে ।

আওয়ামিলিগের আচরণে আমরা কি এরকম খড় কোটো আকড়ে ধরা দেখতে পাই?আপনি পান কিনা জানি না, আমি পাই কিন্তুধর্মনিরপেক্ষ নীতির আওয়ামীলিগ নিজের অস্তিত্বের সংক্টে না ভোগলে কেন শায়খুল হাদীস আজিজুল হকের দলের সাথে চুক্তি করতে যাবে? আদর্শগত দিক থেকে অস্তিতের সংকটে না পড়লে কি বিপরীত আদর্শের  জাতীয় পার্টির সাথে জোট করে ?  অস্তিতের সংকটে না পরলে ধর্ম নিরপেক্ষ আওয়ামিলিগ  ইতিহাস হত ? নিরপেক্ষ আওয়ামিলিগ  ইতিহাস বলেই ত এখন চলছে জগা খিচুরি আওয়ামিলিগের সময়, ধর্ম নিরপেক্ষতা, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আর সমাজতন্ত্রের জগা খিচুরির আওয়ামিলিগের যুগ এখন। “বিপরীতধর্মী আদর্শের জগা খিচুরী” আওয়ামীলিগ কত দিন মানুষের কাছে উপাদেয় থাকবে, রাজনীতির বাজারে এর চাহিদা থাকবে? আর বাজারে চাহিদা না থাকলে একটা পন্য কত দিন  টিকে থাকবে বাংলাদেশের রাজনিতির বাজারে? শায়খুল হাদিস আর এরশাদের  সাথে চুক্তি যে সাময়িক কৌশল নয়, অস্তিতের সঙ্কটের প্রতিফলন, তার প্রমান ত বর্তমানের জগা খিচুরীর আওয়ামিলিগ।

আস্থাহীনতা কারণে অস্তিতের সংকটে পড়ে যখন মানুষ অন্যের কাছে হাত পাততে বাধ্য হয়, তখন কিন্তু সে অন্যের অযৌক্তিক শর্ত মেনে নেয় বা অযৌক্তিক, অসম্ভব প্রতিশ্রুতি দেয়। মইন মাসুদ আর ফরক্রুদ্দিনের সাথে সমজোতার নির্বাচনে দশ টাকা কেজি চাল, বিনা মুল্যে সার আর ঘরে ঘরে চাকরী, অসম্ভব এসব প্রতিশ্রুতি কি আওয়ামীলিগের অস্তিতের সংকটকেই প্রকট করে তোলে না? অস্তিতের সংকটে না পড়লে কি  আওয়ামীলিগ কে ১/১১ সরকারের সাথে সমজোতা করতে হত?


 এখন দেখা যাক আওয়ামীলিগের ভিত, খুটি আর বেড়া কোথায় কি ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে।

যে কোন রাজনৈতিক দলের প্রধান ভীত হচ্ছে দেশের স্যবার্থে আপোষহীন ভুমিকা। দেশের স্বার্থে যে দল যত বেশী ছাড় দেয় তার ভিত তত দুর্বল হয়ে পড়ে।

তাবেদার কোন দলের চাহিদা কি কোন দেশ খুব বেশী দিন থাকে? যে আওয়ামীলিগের অধিকাংশ মন্ত্রির কথা শোনলে উনারা বাংলাদেশের না ভারতীয় মন্ত্রি, বোঝা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, এরকম একটা তাবেদার দলের চাহিদা এই ডিজিটাল যুগে কি খুব বেশী দিন থাকবে? বাজারে চাহিদা না থাকলে দল্টা টিকে থাকবে কেমনে?

দলের নেতা কর্মীদের সততা আর দক্ষতা  দলের অন্যতম ভীত । কথার ফুলজুরি ঝরায়ে কি কোন দল বেশী দিন টিকে থাকতে পারে, দক্ষতা আর সততা না থাকলে ? বর্তমান মন্ত্রিসভায় সততা ও দক্ষতা এই দুইটা গুন আছে , এরকম  একজন আওয়ামীলিগার মন্ত্রি আছে ?  মাইক্রস্কুপ দিয়ে খোজে বের করতে পারবেন? দুই একজন, যাদের  কেউ কেই স আর দক্ষতার সার্টিফিকেট দিবে, তারা কিন্তু কেউ আওয়ামিলিগার না। তারা হচ্ছে সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা।  এখন নাই, কিন্তু ভবিষ্যত আওয়ামীলিগে নেতৃত্বে আসবে বলে মনে হচ্ছে, এমন কাউকে  কি আপনাদের নজরে পড়ছে যার বা যাদের মধ্যে এই দুইটি গুণ আপনার নজরে পড়ছে?

নেতা কর্মীদের চরিত্র, আচার ব্যবহার  দলের অন্য তম ভিত।  চরিত্র হারা কোন ব্যক্তি কি সমাজে সম্মানের সাথে, স্বাধীন ভাবে বেচে থাকতে পারে বেশী দিন?  ব্যক্তি যদি না পারে, এরকম ব্যক্তিদের দ্বারা গঠিত দল কি পারবে ?  কোন অপকর্মের  কথা বলবেন আপনি যেটাতে আওয়ামিলিগ চ্যাম্পিয়ান না? ধর্ষণ? খুন?  অত্যাচার ? যদি প্রশ্ন করা হয়, দেশে নারী নির্যাতন, ছাত্র-ছাত্রি নির্যাতন, শিক্ষক নির্যাতন, সাংবাদিক নির্যাতন , সরকারী চাক্রীজিবি নির্যাতনে  চ্যাম্পিয়ান কোন দল ?  সব দলই কম বেশী এগুলি করে , কিন্তু চ্যাম্পিয়ান কোন দল ? আওয়ামীলিগ কে রেখে আপনি কি অন্য দলের নাম বলতে পারবেন?

দেশে মাদকাসক্তের সংখ্যা  কোন দলে বেশী, ছাত্রলিগ, যুবলীগে না অন্য রাজনৈতিক দলে ?

ধর্ষনে সেঞ্চুরীয়ান কি অন্য কোন দলের কাছে জামাই আদর পেয়েছে? বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের প্রহারকারীরা কি অণ্য কোন দলের কাছে থেকে  শাস্তি মওকুফ করে চাকরী ফেরত পেয়েছে? পাবনায় পরীক্ষা হলে কর্তব্যরত মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের গায়ে হাত তোলার মত বিশ্বে নজিরবিহীন একমাত্র ঘটনার নায়করা  কোন দলের  আর কোন সরকারের সময় দ্রুত জামিন  পেয়েছে ?

 দলের মন্ত্রি এমপিদের  মনোরঞ্জনের জন্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে  দলের নারী কর্মিদের সপ্তাহান্তে পাঠাতে হয়, এরকম বর্বরতা কি পৃথিবীর দ্বিতীয় কোন দল পৃথিবীর দ্বিতীয় কোন দেশে  করে ?

 এরকম একটা চরিত্রহারাদের দল কি খুব বেশী দিন টিকে থাকবে, পারবে ২০২১, না হয় ২০৩১ পর্যন্ত ?  এই চরিত্রহারাদের   কি উন্নত চরিত্রে ফিরিয়ে নেওয়ার মত বা  উন্নত চরিত্রের লোকদের দলে  আকৃষ্ট করার মত  ভবিষত নেতা কি দল্টিতে দেখতে পাচ্ছেন ? যদি না পান, তাহলে আপনি এই চরিত্রহারাদের ভবিষত নিয়ে কিভাবে আশাবাদী হতে পারেন ?

নেতা কর্মিদের  দল আর দেশের প্রতি কমিটমেন্ট   দলের সবচেয়ে গুরত্বপুর্ন ভীত ।  যাদের দেশের প্রতি কমিটমেন্ট আছে, তারা কি অন্য দেশের নাগরিকত্ব নেয়? যাদের দুই নৌকায় পা, তারা কি কোন নৌকার প্রতি কমিটেড হতে পারে ? বিদেশী নাগরিকত্ব গ্রহণকারী এবং ভিনদেশী নারীর পাণি গ্রহণকারী সৈয়দ আশরাফ আর সোহেল তাজরা কি দল আর দেশের প্রতি যথাযথ কমিটমেন্ট দেখাতে পেরেছে?
ওরা যদি না পারে,  বিদেশ বড় হওয়া, ভিনদেশী নাগরিকত্ব  ও জীবনসঙ্গী গ্রহণ কারী তৃতীয় প্রজন্ম  কি দল আর দেশের প্রতি যথাযথ কমিটমেন্ট  নিয়ে কাজ করতে পারবে?

 এসব দুর্বলতা আর চারিত্রিক অধপতনের কারণে  আওয়ামিলিগ নামক দলটি  একদিকে যেমন  অস্তিতের সংকটে পড়েছে, অন্য দিকে দল টি দেশের জন্য ক্ষতিকর ও বিপদজঅঙ্ক হয়ে ঊঠেছে ঠিক যেমন ব্যর্থ রাষ্ট্রগুলি প্রতিবেশী আর  পৃথিবীর জণ্য ক্ষতিকর ও বিপদজনক।

দেশের স্বার্থে, দশের স্বার্থে এই দল্টিকে হয় সংশোধন করতে হবে  না হয়  ধংব্স তরান্বিত করতে হবে। বাইরে থেকে কেউ সংশোধন করতে পারবে না,  তবে প্ররোচিত করতে পারে। আর তা হচ্ছে, এই দলের প্রতিপক্ষ জাতীয়তাবাদী দল্গুলি যদি কন্টিনিউয়াসলি পজিটিভ এবং প্রো এক্টিভ  ভুমিকা রাখে  দেশের রাজণিতিতে, তার প্রতিক্রিয়ায় হয় এই দল টি সংশোধন হবে  আর না হয় দ্রুত ধংব্স হবে। ১৫ আগষ্ট বা ২১ আগষ্টের মত কোন প্রতিকিয়াশীল উপাইয়ে  এই দলকে ধংব্সের চেষ্টা হলে  তার ফল যেমন দেশের জন্য ভাল হবে না, অন্য দিকে দল্টি  জন সহানুভুতির কারনে সাময়িকভাবে ভাবে চাঙ্গা হবে, ধংব্স বিলম্বিত হবে।  


Sunday, November 20, 2011

Tarique too have wrong possession/ownership of party- not my party, it must be our party



We all know that leader say “We”, boss says” I”.  Similarly leader should say our, not mine in case of possession of party.  My party, my organization is a wrong possession/ownership, not only wrong  but very dangerous possession/ownership. If any one thinks that this is my party, then he/she can do whatever he/she wants, can become whatever wants to be.  When some one have "My party possession", then he/she expects that whomever he/she appoints in whatever position, his supporters should /must accept it.  But if leader has “our party” possession, then he thinks to appoint such people in important position whom most people will accept.

 If we look back, we will see the dangerous consequences of such my party possession. I read one book, edited by Ramendro Majumder, Which contain many of the lectures of Sheikh Mujibur Rahman. In that book, every time Sheikh Mujib referring to AL, he is saying” My party’, not a single time “our party”. We all know where such possession sent him, what he became finally. He became president, Prime Minister whatever he wanted.

In this interview with NTV, we also hear whenever Tarique Rahman is referring to BNP, every time he is saying my party. (But when he was referring to four party alliances, he is saying our alliance).  This is wrong possession of the party. Such wrong possession may not make him like elected Dictator Sheikh Mujib or lead him to 15 August but it will hinder his becoming good leader, great leader. However,  Some people may say that such wrong possession might have played  role in making  some so called reformists  during the last CTG.

 If we look in The Holy Quran, we never see Allah is using me or My When He is referring to something in His possession or something He is doing. Always using plural, we do it or did it or this or that is ours.  He always includes the angels by whom he executes everything though He can do whatever He wants without the help of anyone/anything.

 We have great lesson from Allah’s such possession. Leader has much more to learn from it.

Wednesday, September 7, 2011

Humility - Another strength of Tarique Rahman

In its simplest form, humility means  being modest and respectuful.  This is importnat for leaders. Because if  a leader  can not respect others, he will not get respect from others  in the long run. Being humble also means , some one is not egoist  or arrogant.

If we   review  Tarique Rahman's  talk, speech and  newspaper reports  on  his  activities, we never  found anything that shows his disrespect for any one, any leader from  other parties.   I think, he has got this quality from his family. His mother also never shows disrespect to any one  by attacking anyone personally in her speech.

 Recent report based on wikileaks shows another form of humility of Tarique Rahman where he says none is irreplaceable. This is another form of his humility/humbleness.


  However, from leadership point of view, we need to learn more about humility.   Youtube is a great source for such  videos.

Tuesday, August 2, 2011

Saima Hussain Putul would run country better than Hasina though She lacks experience

I am not  an expert  of leadership, just learning and trying to understand  leadership.But  I know there are some ways  to evaluate who is leader or not . One such way is the words one uses. Listening to her small interview  (almost 13 min) with www.bdnews24.com,TV  I can say  Saima Hussain Putul would be much better leader  and run the country better than her mother Hasina and brother Joy if even she is given responsibilities now though she is lacking experience. But  her understanding of work ethics, success principle    evident  from her choice of words lure me to make such conclusion..  She never used the world Problem, rather used the word challenge. This is a leadership word. She was also using the word collaboration, cooperation and partnership etc.  From her tone, it seems that she knows the importance and meaning of these words  in  making things happen. 

Sunday, July 24, 2011

Tulip or Joy: Who would be better future leader for AL and Bangladesh ?

We may like it or not, family dynasty will continue in Bangladeshi politics.  But for how long?  I think, another 10-15 years, at best 20 years.
There is no competitor for Tarique Rahman in BNP. So there is no scope to make a comparison.   His strength and weakness as a leader can be evaluated. May be some time later.  But there are many people in AL. The two most prominent candidates for the top positions in AL are Tulip Siddique and Sajob Wajed Joy.  So they can be evaluated. Who would be better Leader for AL and Bangladesh between these two young people?
I would say, Tulip Siddiq. She has already proved her leadership by being councillor of a city council in London.   It is not easy to get nomination for councillor post from a party, is not that easy in developed world Like England.   None can buy nomination all on a sudden. Some one needs to   show his/her commitment and skill persistently and consistently. Then one gets nomination.  To win people’s support is another revealation  of  her leadership.  It may sound rude, but reality is that it is much more difficult to become councillor of a city in metropolitan area in a developed country than to get nomination and get elected as MP in Bangladesh.  So Tulip already has proved that she is  a leader. She could maintain her position acceptably in Helmet tower city council election not involving in mud slinging . This shows her maturity as a leader.

But, is there any such proof for Joy that he is a leader? Did he become even class captain any time, any where? I have no information. I also never met Joy. I know all about him from his talk and interview in media.
 Many a times he was aksed about joining Bangladeshi politics. He didn’t show any commitment for Bangladeshi politics.  He always pretended to be great person and showed negligence for Bangladeshi politics.  From his interview with BBC just after  making him party member in Rangupur district shows that pretention , lack of commitment and gratitude in him though his was saying  of being grateful.

He couldn’t show even normal courtesy when Tarique Rahman sent him a letter.   He also showed her poor thinking quality when he said “I have a masters degree in Public Administration from Harvard University” in response to question By Arshad Mamud in Washington. He again said that all of the members of his family have master degree in answering a question by Munni Shaha.



He wanted to say that he has masters degree and earn livelihood. So he doesn’t need to involve in corruption. But we know people mostly engage in corruption for greed, not for need. All of our corrupt  BCS cadres have masters degree and they earn  their livelihood. Does it prevent them from corruption?
Trying to portay  himself innocent referring to his master degree reveal his poor quality of thinking and understanding  as a person.  People with such poor quality can never be a leader, let alone a good or great leader.  If he gets the top position of AL, it would be a disaster for AL and Bangladesh.
 We also saw that he didn’t come to bury his father.  This shows his poor relationship with his father along with his weakness in interpersonal relationship.
 His  article just before the last election where he mentioned  500% times growth of Burqa(Which was later removed being harsely criticized) and  other lies also  reveals how detrimental  leader he will be  for AL and Bangladesh.
  But who are  we  to decide who will be leader of AL?   Is there any say for the supporters and  well wisher  of AL ? Or only   Hasina has a say and she is the only and one to have a say?

Tuesday, July 12, 2011

Only Irgnorant(মুর্খ) politicians can defend such damaging and harmful(ক্ষতিকর ও বিপদজনক) criminal police officers

Two senior level police officers beaten  mercilessly senior opposition leader in the parliament.  Has govt been benefited  by their  heinous crime? or it caused huge damage to the govt?

Who other than ignorant(মুর্খ ) politicians can think that  such heinous crime benefited them?  If  our Home Minister and  Prime Minister  are not thinking so, then why they defending those two criminals and  taking no action  against them?  Only ignorant  can allow police to harass  the victim more and cause further damage.

মুর্খ ছাড়া কে আছে যে নিজের ভাল বোঝে না?

O Allah get us rid of these ignorant politicians ASAP.

Monday, July 4, 2011

Is there any scope or did you expect that they would oppose for romantic reason?

Recently , Sheikh Fazlul karim Selim threatened BNP  that they would be happy if BNP resign and they would  make Ershad household(গৃহপালিত )opposition leader in the parliament during budget lecture. See here 

In response to  this  lecture of   Selim, Some leaders of that party reacted.  Most funny reaction was from Obaidul Quader.  He said that that lecture by Selim was Political lecture(www.sheershanews.com) If this is political lecture, then which one is not ?  Is there any scope for  a lecture by a politician to be other than political?. Every word uttered  by a politician in political forum is political. What does Quader mean by political?  Is he suffering from shortage of vocabulary?  Or he doesn't understand politics yet?

Not only Quader but also Suranjit Babu also said , BNP is opposing 15th amendment of  consitution for political reason. BNP is political party. For what ever reason they opposes anything is for political reason. Is there any scope for their opposition  to be non political?  Is there any scope  or did you expect that they would  oppose for romantic reason?

 O Allah send us politicians who have clear understanding of politics.

Sunday, July 3, 2011

Past doesn't ensure future, does it?

"অতিতে কখনো আন্দোলনের মুখে আওয়ামীলিগ সরকারে পতন হয়নি।"  তাই এবারো হবে না।এটাই আওয়ামিলিগ সরকারের শীর্ষমহল ও  কট্ট্রর সমর্থকদের ধারনা।

কিন্তু অতীত(Past) কি ভবিষ্যতের(Future) নিশ্চয়তা দেয় ?  তারও আগে প্রশ্ন , আওয়ামীলিগ কয় টার্ম আর কয় বছর ক্ষমতায় ছিল তাদের ৬০ বছরের ইতিহাসে?

৯৬-২০০১ এ যেহেতু  আওয়ামীলিগ তত্তাবধায়ক সরকারেরে কাছে ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন করবে, এটা জনগনের কাছে  পরিষ্কার ছিল বলে জনগন  সরকারের পত্তনের জন্য  উন্মোখ ছিল না।  কিন্তু এখন যখন জনগনের কাছে পরিষ্কার যে, হারার ডরে  ঢাকা সিটি কর্পোরশনের ইলেকশন(Election) দিচ্ছে না , আওয়ামিলিগ ভোট চুরি করে আবার ক্ষমতায় আসতে চাচ্ছে , তখন জনগন যে ঘরে চুপ করে বসে থাকবে না  তার প্রমান কিন্তু আজকের তেল গ্যাস রক্ষা কমিটির  হরতলালে প্রমান হয়েছে।  কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের(University) সাধারন ছাত্ররা, যাদের কোন দলের সাথে  সংশিষ্টতা নাই , তারা মাঠে নেমে এসেছিল।

আগে কিন্তু কখনো ফেসবুক ছিল না, কেউ  প্রশ্নও তোলে নাই , আওয়ামিলিগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে ত কি হইয়েছে ?   এখন কিন্তু  প্রশ্ন করছে ।

 তাই অতিতে হয় নাই বলে এখন হবে না বলে যারা  নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছেন, শস্তির ঢেকুর তোলছেন   তারা  শীঘ্রি টের পাবেন  যে সময় বদলাইছে ।
আর যখন এটা  পরিস্কার হয়ে যাবে যে, স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়  ১। বর্বর নারী নির্যাতঙ্কারী,২।  ভন্ড ও বিপজনকভাবে সাম্প্রদায়ীক,৩।  সরকারী কর্মকর্তাদেরকে বর্বরভাবে নির্যাতনাকারী, ৪।  চেতনার ব্যবসায়ী,  আওয়ামিলিগকে সরানোর  পথ বন্ধ , তখন যে   দুই চার জনবাজ অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ার সরাবে না , তার যেমন নিশ্চ্য়ত্তা নাই।  আছে কি ? অতীত কি বলে ? অতীতে সরিয়েছে বলে ভবিষ্যতেও সরাবে , তারও নিশ্চয়তা নাই।

 অনিশ্চয়তার(Uncertainity) দোলাচলে দেশ আবার, এ আমাদের দশ বারটা ডক্টরেট ডিগ্রী ক্রয়কারী মাথা খারাপ হাসিনা আপার অনন্য কারিশমা।

Saturday, July 2, 2011

The Most Dangerous and Harmful People in Bangladesh

আওয়ামিলিগ বিএনপির মধ্যে কোন দল ভাল , তা না বলেও বলা যায় এই দুই দলের মধ্যে অনেক পার্থক্য যেমন অনেক পার্থক্য খালেদা হাসিনার মধ্যে, চেহারা, পোষাক আশাক, কথা বার্তা থেকে শুরু করে  চিন্তা চেতনা  পর্যন্ত।

তারা দুইজন যেহেতু এক না , তাদের নেতৃত্বে পরলিচালিত দল ও এক হতে পারে না।  কিন্তু কিছু লোক এই দুই দলের মধ্যে পার্থক্য খুজে পায় না। এরাই হচ্ছে দেশের  সবচেয়ে ক্ষতিকর সম্প্রদায়।

 যারা প্রধান দুই দল আওয়ামিলিগ আর বিএনপির মধ্যে কোন পার্থক্য খুজে পায় না ,এরকম কারোর মুখোমুখি হলে তার থেকে  দূরে থাকবেন। এরা  হয় বুদ্ধি বৃত্তিকভাবে অন্ধ, না হয় মতলববাজ।


 এই শ্রেনীটাই দেশের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর ও বিপদজনক, এরা সুবিধাবাদী।