মতিয়া চৌধুরী কহিয়াছে,
কোন দল নির্বাচনে এল না এল সেটা বড কথা নয়, নির্বাচনে জনগনের অংশ গ্রহনই বড় কথা।
কিন্তু আওয়ামীলিগ কে গিলে খাওয়া এই বাম নেত্রী বুঝতে পারছেন না, বড় কোন দল অংশ গ্রহন না করলে জনগণ ও অংশ গ্রহন করবে না।
চিন্তা চেতনায় বাংলাদেশ সবচেয়ে দ্ররিদ এই দলটি মনে করছে , ভোট কেন্দ্রে ৫১ ভোটার হাজির করতে পারলেই নির্বাচন গ্রহনযোগ্য হবে।
তা যদি হয়ও, এরা কি তা হাজির করতে পারবে?
তারা ত মনে করছে, পারবে। সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা ৪০% ভোট পেয়েছে। তারা ধরেই নিচ্ছে, এই ৪০% ভোটার সবাই নিজে থেকেই ভোট কেন্দ্রে যাবে। আর ফুসলাইয়ে ফাসলাইয়ে কোন মতে আরো ১১% লোক কে কেন্দ্রে নিতে পারলেই কেল্লা ফতে।
কিন্তু এই অতি বুদ্ধিমানরা যে তিন টি পয়েন্ট মাথায় রাখিতেছে না, তাহা হচ্ছে-
সুতরাং সরকার সমর্থক সব লোক জন যে ভোট কেন্দ্রে যাবে না ভোট দিতে, বিশেষ করে মহিলা আর
যাদের কর্মস্থল ভোট কেন্দ্র থেকে দূরে ,তারা যে ভাবে না , তাদের বড় একটা অংশ যে ভোট কেন্দ্রে যাবে
না, তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়।
ফলে নুন্যতম ৫১% ভোটার উপস্থিত করার খায়েশ পুরণ হবার নয়।
কিন্তু ক্ষমতার মোহে অন্ধরা
এই সব দিবালোকের মত স্পষ্ট ইস্যু গুলি দেখতে পায় না।
কে আছে যে এদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে এগুলি দেখিয়ে দেয়?
শেখ মুজিব বাকশাল না করে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে যেমন উনি নিজে এভাবে মরতেন
না, উনার পরিবারের লোকজন মরত না, তেমনি আওয়ামীলিগ ২১ ক্ষমতার বাইরে থাকত না।
তেমনি আওয়ামীলিগ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে আবার ক্ষমতায় না এসে নিরপেক্ষ সরকারের
হাতের নির্বাচনে হেরেও যায়, তাতেও বাংলাদেশ, আওয়ামীলিগ কিছুই বাংলাদেশ থেকে নাই হয়ে যাবে না।
কিন্ত এর অন্যথা হলে, বিরোধী দল বিহিন নির্বাচন করে কয় মাসের জন্য ক্ষমতায় এলে বাম আর নাস্তিকে গিলে খাওয়া আওয়ামীলীগ আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অস্তিত্বের স্ংকটে পড়বে।
কোন দল নির্বাচনে এল না এল সেটা বড কথা নয়, নির্বাচনে জনগনের অংশ গ্রহনই বড় কথা।
কিন্তু আওয়ামীলিগ কে গিলে খাওয়া এই বাম নেত্রী বুঝতে পারছেন না, বড় কোন দল অংশ গ্রহন না করলে জনগণ ও অংশ গ্রহন করবে না।
চিন্তা চেতনায় বাংলাদেশ সবচেয়ে দ্ররিদ এই দলটি মনে করছে , ভোট কেন্দ্রে ৫১ ভোটার হাজির করতে পারলেই নির্বাচন গ্রহনযোগ্য হবে।
তা যদি হয়ও, এরা কি তা হাজির করতে পারবে?
তারা ত মনে করছে, পারবে। সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা ৪০% ভোট পেয়েছে। তারা ধরেই নিচ্ছে, এই ৪০% ভোটার সবাই নিজে থেকেই ভোট কেন্দ্রে যাবে। আর ফুসলাইয়ে ফাসলাইয়ে কোন মতে আরো ১১% লোক কে কেন্দ্রে নিতে পারলেই কেল্লা ফতে।
কিন্তু এই অতি বুদ্ধিমানরা যে তিন টি পয়েন্ট মাথায় রাখিতেছে না, তাহা হচ্ছে-
- যে খেলার ফলাফল আগে থেকেই জানা সে খেলায় পাব্লিকের আগ্রহ থাকে না
- খেলা প্রতিদন্দিতাপুর্ন হবে না আগে থেকে জানা থাকলেও পাবলিক তেমন আকৃষ্ট হয় না
- আর যেখানে দাঙ্গা হাঙ্গামার সম্ভাবনা আগে থেকেই আচ করা যায়, সেখানেও পাবলিক যায় না।
সুতরাং সরকার সমর্থক সব লোক জন যে ভোট কেন্দ্রে যাবে না ভোট দিতে, বিশেষ করে মহিলা আর
যাদের কর্মস্থল ভোট কেন্দ্র থেকে দূরে ,তারা যে ভাবে না , তাদের বড় একটা অংশ যে ভোট কেন্দ্রে যাবে
না, তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়।
ফলে নুন্যতম ৫১% ভোটার উপস্থিত করার খায়েশ পুরণ হবার নয়।
কিন্তু ক্ষমতার মোহে অন্ধরা
এই সব দিবালোকের মত স্পষ্ট ইস্যু গুলি দেখতে পায় না।
কে আছে যে এদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে এগুলি দেখিয়ে দেয়?
শেখ মুজিব বাকশাল না করে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে যেমন উনি নিজে এভাবে মরতেন
না, উনার পরিবারের লোকজন মরত না, তেমনি আওয়ামীলিগ ২১ ক্ষমতার বাইরে থাকত না।
তেমনি আওয়ামীলিগ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে আবার ক্ষমতায় না এসে নিরপেক্ষ সরকারের
হাতের নির্বাচনে হেরেও যায়, তাতেও বাংলাদেশ, আওয়ামীলিগ কিছুই বাংলাদেশ থেকে নাই হয়ে যাবে না।
কিন্ত এর অন্যথা হলে, বিরোধী দল বিহিন নির্বাচন করে কয় মাসের জন্য ক্ষমতায় এলে বাম আর নাস্তিকে গিলে খাওয়া আওয়ামীলীগ আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অস্তিত্বের স্ংকটে পড়বে।
1 comment:
Still little time is there, BAL should think deeply for the betterment of Country and Democracy.
Post a Comment